ভৈরব নদের সাথে রূপসা উপজেলা তথা খুলনার ইুতহাস ওতোপ্রতভাবে জড়িত। বস্তুত: ব্যবসা কেন্দ্র হিসাবে খুলনার যাত্রা ভৈরবকে কেন্দ্র করেই। ভৈরব দক্ষিনাঞ্চলের সবচেয়ে দীর্য়্য নদী। এক সময় ভয়ংকর মুর্তি ছিল এই নদীর। এভন সেই তান্ডব রূপস আর নেই। ভৈরবের উৎপত্তি এই রূপসায়। মালদহের মধ্যদিয়ে শ্রুতকীর্তি নদ যেখানে পদ্মায় পড়েছে তার উল্টো দিক থেকে ভৈরবের শুরু। কিছু দুর এসে জলঙ্গী নদীর সাথে মিশে পরে আবার মুক্ত হয়ে মেহেরপুর, দর্শনা, কোটচাঁদপুর ও যশোর হয়ে এসছে খুলনায়। সেনের বাজারকে বায়ে ফেলে ঘুরে গেছে পূর্বে। ওদিকে দক্ষিনের পশুর নদী খুলনার পূর্ব দিকের বিল পর্যন্ত বিস্তৃত। পশ্চিমে বিল পাবলা থেকে উল্লেখিত একটা খাল দক্ষিনে ময়ুর নদীতে (মৈয়ারগাঙ্গ) মিশে।
খুলনা জেলার রূপসা উপজেলা মৎস্য প্রক্রিয়াকরন কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত। দেশের দক্ষিন পশ্চিম অঞ্চলের প্রধান রপ্তানি পন্য এ চিংড়ি রপ্তানি করনের ৯০% কাজ উপজেলাধীন রূপসা ঘাট এলাকায় সম্পাদিত হয়।তাই মৎস্য ব্যবসায় এ উপজেলার উল্লেখযোগ্য উপজীব্য। এছাড়া বিভাগীয় জেলা শহরের পাশের উপজেলা হ্ওয়ায় এখানকার জনগন বিভাগীয় জেলা শহরে অবস্থান পূর্বক বিভিন্নব্যবসা বানিজ্য পরিচালনা করে থাকে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বর্তমান সরকারের একটি দৃঢ প্রত্যয়। এই প্রত্যয় বাস্তবায়নের লক্ষে উপজেলা তথ্য বাতায়ন একটি অগ্রগন্য প্রকল্প। এই প্রকল্পের অংশ হিসাবে রূপসা উপজেলার তথ্য বাতায়ন হালনাগাদ করন সম্পন্ন হয়েছে। যার মাধ্যমে এই উপজেলা সম্পর্কিত অনেক তথ্যই সর্বসাধারন সহ সংশ্লিষ্ট দের হাতের নাগালে চলে আসবে। আমি এই তথ্য বাতায়নের উত্তোরোত্বর সমৃদ্ধি ও শ্রী বৃদ্ধির কামনা করি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বর্তমান সরকারের একটি দৃঢ প্রত্যয়। এই প্রত্যয় বাস্তবায়নের লক্ষে উপজেলা তথ্য বাতায়ন একটি অগ্রগন্য প্রকল্প। এই প্রকল্পের অংশ হিসাবে রূপসা উপজেলার তথ্য বাতায়ন হালনাগাদ করন সম্পন্ন হছেয়ে। যার মাধ্যমে এই উপজেলা সম্পর্কিত অনেক তথ্যই সর্বসাধারন সহ সংশ্লিষ্ট দের হাতের নাগালে চলে আসবে। আমি এই তথ্য বাতায়নের উত্তোরোত্বর সমৃদ্ধি ও শ্রী বৃদ্ধির কামনা করি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
রূপসা,খুলনা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস